উপযুক্ত সময়:
ফাল্গুন থেকে জ্যৈষ্ঠ মাস (ফেব্রুয়ারি – জুন) সজিনা চাষের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।


✅ধাপে ধাপে বপন পদ্ধতি:

বীজ প্রস্তুতি:

  • প্রথমে বীজগুলো ৩০ মিনিট রোদে দিতে হবে।

  • তারপর ৩০ মিনিট ছায়ায় রেখে ঠাণ্ডা করে নিন।

  • তারপর বীজগুলো ১০ বা ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।

  • এরপর ২ বা ৩ দিনের জন্য হালকা ভেজা টিস্যু বা ভেজা সুতি কাপড়ে পেঁচিয়ে একটি পাত্রে রেখে দিন।

  • খেয়াল রাখবেন, পাত্রে যেন বাতাস আসা যাওয়া করতে না পারে।

৩. মাটি প্রস্তুতি:

  • উঁচু ও পানি নিষ্কাশনযোগ্য জমি নির্বাচন করুন।

  • দোঁআশ বা বেলে দোঁআশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।

  • জমি ভালোভাবে চাষ করে ঝুরঝুরে ও আগাছামুক্ত করুন।

৪. বপন প্রক্রিয়া:

  • অঙ্কুরিত করে সরাসরি জমিতে বপন করা যায়, আবার পলিব্যাগেও চারা তৈরি করে রোপণ করা যায়।

  • প্রতি গর্তে ১–২টি বীজ দিন।

  • বীজ ১ ইঞ্চি গভীরে দিন।

৫. চারা লাগানোর দূরত্ব:

  • সারি থেকে সারি দূরত্ব: ২.৫–৩ ফুট

  • গাছ থেকে গাছ দূরত্ব: ২.৫–৩ ফুট


সেচ ও পরিচর্যা:

  • বর্ষাকাল ছাড়া নিয়মিত হালকা পানি দিতে হবে।

  • গাছ বড় হলে সেচের প্রয়োজন কমে যাবে।

  • নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার ও মাটি কোপানো ভালো।


ফলন:

  • সাধারণত ৫–৬ মাসের মধ্যে ডাঁটা ধরা শুরু করে।

  • ভালো পরিচর্যায় গাছে বছরে একাধিকবার ফলন হয়।

 
   নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন

🔰 প্রথম ধাপ: আমাদেরকে সর্বপ্রথম একটি নির্দিষ্ট স্থানে চারা তৈরি করতে হবে।

☀️ বীজ প্রস্তুতি: 1️⃣প্রথমে বীজগুলোকে কিছুক্ষণ হালকা রোদে দিন (১৫-২০ মিনিট)

2️⃣এরপর বীজগুলো ১৫-২০ মিনিট ছায়ায় রেখে দিন

3️⃣তারপর বীজগুলোকে ১০-১২ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন

4️⃣নির্ধারিত সময় পরে বীজগুলো সরাসরি মাটিতে বপন করুন

এবং হালকা করে মাটি দিয়ে ঢেকে দিন ও পানি স্প্রে করে দিন।

💡 বীজগুলো সামান্য দেখা যাবে। কারণ, সামান্য আলো ও বাতাস অঙ্কুরোদগমের জন্য প্রয়োজন।

🌾 মাটি ও পরিচর্যা: 🍂 মাটি অবশ্যই জৈব সার মিশ্রিত ও ঝুরঝুরে হতে হবে।

🍁 অঙ্কুরিত হতে সাধারণত ৩-৭ দিন (বা কম-বেশি) সময় লাগতে পারে।

🌿 নিয়মিত পানি দিয়ে মাটি সামান্য ভেজা রাখতে হবে, কিন্তু জমে থাকা পানি যেন না হয়।

🌱 চারা তৈরি হওয়ার পর: 🔹 চারা বড় হলে নির্দিষ্ট দূরত্বে আলাদা আলাদা করে রোপণ করুন।

🔹 নিয়মিত পরিচর্যা করুন ও পানি দিন, প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন।

1️⃣সর্বপ্রথম বীজগুলো ২ থেকে ৩ ঘন্টা হালকা রোদে শুকাতে দিন

2️⃣এরপর কিছুক্ষণ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে ঠান্ডা হতে দিন

3️⃣তারপর ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন ( বিভিন্ন বীজের ক্ষেত্রে সময় কম বেশি হতে পারে )

4️⃣ নির্ধারিত সময় পরে বীজগুলো ভেজা টিস্যু বা ভেজা সুতি কাপড়ে পেঁচিয়ে-

৩ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত একটি এমনবন্ধ পাত্রে রাখুন – যেনবাতাস প্রবেশ না করে।

🌱যখন অঙ্কুরিত হয়ে শেকড় বের হবে, তখন রোপণের জন্য প্রস্তুত।

5️⃣এই অবস্থায় মাটিতে পরিমাণ মতো জৈব সার ব্যবহার করে স্বাভাবিকভাবে রোপন করে দিন।

🚿রোপনের সময় এবং প্রতিদিন নিয়মিত পানি দিয়ে মাটি সামান্য ভেজা রাখুন ।

⚠️লক্ষণীয়: যে কোনও লতা জাতীয় গাছের গোড়ায় দীর্ঘসময় অতিরিক্ত পানি জমে থাকলে

গাছের গোড়া পচে যায়।

📏 একটি গাছ ৫–৭ হাত পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

🌱প্রতিটি খুঁটিতে ২টি করে চারা থাকবে।

↕একটি খুঁটি থেকে অপরখুঁটির দূরত্ব হবে ২ হাত।

↔একটি সারি থেকে অপরসারির দূরত্ব হবে ২/৩ হাত।

 

লাউ, কুমড়া, ঝিঙা, চাল কুমড়া, ধুন্দুল, করলা, মিষ্টি কুমড়া, শসা, তরমুজ, বাঙ্গি, বরবটি, শিম, কাঁকরোল, ধনিয়া পাতা, ডাটা শাক, লাল শাক, পালং শাক, কলমি শাক, পুঁই শাক, কচু, মুলা, বিট, গাজর, সরিষা, মেথি, পেঁয়াজ, আদা, হলুদ, রসুন, আলু, বাদাম, ভূট্টা, সূর্যমুখী, কালোজিরা ইত্যাদি

Scroll to Top
0
No products in the cart.
×